গানের কথা: সিরিজ অব কন্ফারেন্স এর শ্লোগান থেকে শিল্পি : কৃত্তিকা চক্রবর্তী সুরকার ও সঙ্গীত পরিচালক : রবীন গাঙ্গুলি প্রযোজনা : বাংলাদেশ জাতীয় বাহা’ই আধ্যাত্মিক পরিষদ।   চলো সবাই আলোর পথে সমাজ গড়ি এক সাথে  

বাহা’উল্লাহর শিক্ষা তার পরিধিতে সার্বজনীন: তার মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হলো একতা যা ঈশ্বরের একত্বে, তাঁর বার্তাবাহকদের এবং মানবতার একতার মাধ্যমে প্রকাশিত হয়। বাহা’উল্লাহ দিকনির্দেশনা ও আইনকানুনের এমন একটি সংহিতা প্রদান করেছেন যা ঐশী ও আধ্যাত্মিক দিকনির্দেশনা, সহায়তা এবং করুনার জন্য মানুষের আস্থাকে প্রকাশিত করে। বাহাইদের জন্য মানবতার পরিত্রাণ ঐশী দিকনির্দেশনার মধ্যেই নিহিত। বাহা’উল্লাহ তাঁর ধর্মের

-জামিলুর রহমান ভূমিকা : বিয়ে একটি সামজিক প্রথা যার মাধ্যমে দুজন নারী ও পুরুষ পারস্পরিক বন্ধনের দ্বারা তাদের দাম্পত্য জীবনের সূচনা করে। দেশ, জাতী, ধর্ম ও সংস্কৃতি অনুসারে প্রথাটি ভিন্ন হলেও সাধারণভাবে বিবাহ এমন একটি প্রতিষ্ঠান যার মাধ্যমে একটি দম্পতির আধ্যাত্মিক ও শারীরিক বন্ধনকে সমাজ স্বীকৃতি প্রদান করে। বিবাহ প্রথা সভ্য সমাজের অন্যতম একটি বৈশিষ্ট্য।

  তীর্থযাত্রীদের সাথে ফুজিটা “আবদুল-বাহা আসলে কেমন ছিল?” মাস্টার সবসময় আমার প্রতি খুব দয়াশীল ছিলেন। “কিন্তু আপনি তাকে কি বলতে শুনেছেন?” তিনি আমাদের যা কিছু শিখাতে চেয়েছিলেন তা তাঁর লেখা এবং তাঁর উদাহরণে রয়েছে। “আপনি তাঁর সেবা করার সুযোগ পেয়েছেন বলে মনে করেন।” আমি কখনোই অনুভব করিনি যে আমি আবদুল-বাহার জন্য অনেক কিছু করতে পেরেছি।

রাফি মনসুর তার স্মৃতি থেকে স্মরণ করে বলেছিলেন যে, তাঁর চাচা,  আক্কার তীর্থযাত্রীদের বাড়ির তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন এবং  তিনি একটি তোতা পাখিকে “আল্লাহু আবহা”  (ঈশ্বর সবচেয়ে মহিমান্বিত) বলতে শিখিয়েছিলেন, আর সেই পাখিটা আবদুল-বাহাকে উপহার হিসাবে প্রদান করেছিলেন, । যখন কেউ এই পাখিটার কাছাকাছি আসত, তখন তোতা পাখিটা আল্লাহু আবহা বলে   অভিবাদন জানাতো। এই তোতা পাখিটা  “বেগু,

  প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় হাইফায় যখন অবরোধ চলছিল তখন অনেক বেসামরিক নাগরিকের জীবন হুমকির মুখে পড়েছিল, তখন ‘আবদুল-বাহা তাদের অনাহারে মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা করেছিলেন। তিনি ব্যক্তিগতভাবে নিজ উদ্যোগে টিবেরিয়াসের কাছে ব্যাপকভাবে কৃষিকাজ পরিচালনা করেছিলেন এবং সেখান থেকে প্রচুর গম উৎপাদন করেছিলেন । সেই খাদ্যশষ্যগুলি ভূগর্ভস্থ গুদাম ঘরে এবং অন্যান্য স্থানে সংরক্ষণ করা হয়েছিল। এই

একদিন আবদুল-বাহা  গোলাপ বাগানে হাঁটছিলেন,  তখন  তিনি হাজী মোল্লা আবু তালেব তাঁর পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন।  হাজী মোল্লা আবু তালেব খুবই বৃদ্ধ ছিলেন এবং তার  প্রসস্ত কাঁধ ও দীর্ঘ দাড়ি ছিল। আবদুল বাহা  তার দিকে তাকালেন , তারপর অন্যদের দিকে তাকিয়ে হাসলেন। তিনি বললেন,  “হজি মোল্লা আবু তালেব আমার বন্ধু,” । ” যখন তার বয়স ছিল

\l live in Rajshahi

B|ahai centere is in Rajshahi.